ইউকে রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
হেডলাইন

মানবাকৃতিতে জে-১০সি বানিয়ে পাকিস্তানের বাহিনীকে শ্রদ্ধা

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান সামরিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) সাহসী ভূমিকার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঝাংয়ে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমী আয়োজন।

বুধবার শোরকোটের হজরত সুলতান বাহুর মাজার এলাকায় ‘মুসলিম ইনস্টিটিউট’-এর আয়োজনে হাজারো মানুষ একত্রিত হয়ে মানব আকৃতিতে গঠন করেন পাকিস্তানি জি-১০সি যুদ্ধবিমানের প্রতিরূপ। এই যুদ্ধবিমান সম্প্রতি ভারতের রাফাল বিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় আসে।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটি শুধু একটি চিত্র প্রদর্শনী নয়, বরং এটি দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সাহস, সক্ষমতা ও আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের প্রতীক।

উপস্থিত জনগণ পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে এ ধরনের কর্মসূচিকে জাতীয় ঐক্য ও দেশপ্রেমের বার্তা হিসেবেও দেখছেন।
এই ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এবং দেশজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

  • ইরানের ভাঙন চেয়েছিল ইসরায়েল, উল্টো জুড়ে যাচ্ছে
  • এবার আল আকসায় হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের?
  • ইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরও এক পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত
  • মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারকেই প্রধান বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।  শনিবার ইস্তাম্বুলে মুসলিম দেশগুলোর জোট ওআইসির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে এরদোয়ান বলেন, নেতানিয়াহুর সরকার কেবল তার “জায়নবাদী আকাঙ্ক্ষা” বাস্তবায়নে মনোযোগী, যা পুরো অঞ্চল ও বিশ্বকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে। নিজের উত্তরসূরি হিসেবে ৩ জনের নাম নির্ধারণ খামেনির: নিউ ইয়র্ক টাইমস  তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দফা পরমাণু আলোচনার আগ মুহূর্তে ইসরায়েলের হামলার উদ্দেশ্য ছিল ওই আলোচনা বানচাল করা। এরদোয়ান বলেন, “এ ধরনের কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে নেতানিয়াহু সরকার কূটনৈতিক পথে কোনো সমাধান চায় না।”  তিনি ইসরায়েলের ওপর প্রভাব রাখতে সক্ষম দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, তারা যেন ইসরায়েলের উসকানিতে কান না দেয় এবং উত্তেজনা না বাড়িয়ে সংলাপের মাধ্যমে শান্তি নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও, আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের প্রস্তাবনা মেনে ইসরায়েলের ওপর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে মুসলিম দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
    মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারকেই প্রধান বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। শনিবার ইস্তাম্বুলে মুসলিম দেশগুলোর জোট ওআইসির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে এরদোয়ান বলেন, নেতানিয়াহুর সরকার কেবল তার “জায়নবাদী আকাঙ্ক্ষা” বাস্তবায়নে মনোযোগী, যা পুরো অঞ্চল ও বিশ্বকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে। নিজের উত্তরসূরি হিসেবে ৩ জনের নাম নির্ধারণ খামেনির: নিউ ইয়র্ক টাইমস তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দফা পরমাণু আলোচনার আগ মুহূর্তে ইসরায়েলের হামলার উদ্দেশ্য ছিল ওই আলোচনা বানচাল করা। এরদোয়ান বলেন, “এ ধরনের কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে নেতানিয়াহু সরকার কূটনৈতিক পথে কোনো সমাধান চায় না।” তিনি ইসরায়েলের ওপর প্রভাব রাখতে সক্ষম দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়ে বলেন, তারা যেন ইসরায়েলের উসকানিতে কান না দেয় এবং উত্তেজনা না বাড়িয়ে সংলাপের মাধ্যমে শান্তি নিশ্চিত করে। এ ছাড়াও, আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের প্রস্তাবনা মেনে ইসরায়েলের ওপর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে মুসলিম দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
  • ইরানের পরমাণু স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলায় শতাধিক নিহত
  • ইসরাইলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৩০
  • সর্বশেষ সংবাদ