ইউকে শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
হেডলাইন

“যুদ্ধ থামাতে ক্রাইমিয়া ইস্যুতে ছাড় দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র”

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :ইউক্রেইন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে একটি সম্ভাব্য শান্তি প্রস্তাবের অংশ হিসেবে ক্রাইমিয়ায় রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণ স্বীকৃতি দিতে রাজি যুক্তরাষ্ট্র—এমন ইঙ্গিত মিলেছে ট্রাম্প প্রশাসনের একটি খসড়া প্রস্তাবে। যুদ্ধবিরতির লক্ষ্য নিয়ে তৈরি এই চুক্তির কাঠামোর সঙ্গে পরিচিত এক মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রস্তাবে বলা হয়েছে, বর্তমানে যেসব এলাকা যে পক্ষের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তা ধরে রেখেই যুদ্ধবিরতির শর্ত তৈরি করা হবে। যুক্তরাষ্ট্র বৃহস্পতিবার প্যারিসে ইউরোপীয় এবং ইউক্রেইনীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে এই প্রস্তাবটি শেয়ার করেছে। একইদিন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের মধ্যে ফোনালাপও হয়েছে।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। কাঠামোর কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা চালাতে যুক্তরাষ্ট্র আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই লন্ডনে ইউরোপীয় ও ইউক্রেইনীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি বৈঠকের পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি মস্কোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ট্রাম্প প্রশাসন রুশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফের নেতৃত্বে আলাদা বৈঠকের পরিকল্পনাও করছে।

রাশিয়া ২০১৪ সালে ইউক্রেইনের ক্রাইমিয়া উপদ্বীপ দখল করে নেয়। যদিও কিয়েভ এখনো অঞ্চলটির দাবি ছাড়েনি এবং বিগত বছরগুলোতে রুশ অবস্থানে একাধিক হামলা চালিয়েছে। তবে মস্কো জানিয়ে দিয়েছে, ক্রাইমিয়া তো বটেই, ঝাপোরিঝিয়া, খেরসন, লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক থেকেও তারা সরে আসবে না।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেইনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। ‘রুশভাষীদের রক্ষা’ এবং ‘নাৎসিবাদ দমন’-এর নামে এই আগ্রাসনের মাধ্যমে মস্কো ইতোমধ্যে ইউক্রেইনের প্রায় ২০ শতাংশ ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

  • চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ  গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ।  সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে।  দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি।  লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
    চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
  • ‘সব দোষ পাকিস্তানিদের’
  • মানবাকৃতিতে জে-১০সি বানিয়ে পাকিস্তানের বাহিনীকে শ্রদ্ধা
  • ‘সুপার পাওয়ার’ ভারতের অহংকার চূর্ণ করেছে পাকিস্তান
  • ভারত যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি রক্ষা নাও করতে পারে : বিলাওয়াল
  • পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ১৮ মে পর্যন্ত, এরপর?
  • সর্বশেষ সংবাদ