ইউকে শুক্রবার, ৪ জুলাই ২০২৫
হেডলাইন

মুক্তচিন্তার নির্ভয় প্রকাশে মুক্তির ভবিষ্যৎ সুগম হবেই: ছায়ানট

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ, মুক্তচিন্তার নির্ভয় প্রকাশ, আবহমান সংস্কৃতির নির্বিঘ্ন যাত্রা ধারণ করলে মুক্তির আলোকোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সুগম হবে বলে মন্তব্য করেছেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী।

‘নববর্ষের কথন’ বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি বলেন, “আমরা এক ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ, মুক্তচিন্তার নির্ভয় প্রকাশ, আবহমান সংস্কৃতির নির্বিঘ্ন যাত্রা ধারণ করলে মুক্তির আলোকোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ সুগম হবে বলে মন্তব্য করেছেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকালে রমনা বটমূলে ছায়ানটের বাংলা বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে লিখিত বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
বর্ষবরণ উপলক্ষ্যে নড়াইলে বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা আয়োজন

‘নববর্ষের কথন’ বিষয়ে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি বলেন, “আমরা এক আলোকিত দেশ ও সমাজের স্বপ্ন দেখি, যে দেশের মানুষ সর্বজনের শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ধর্ম-জাতি-বিত্তের বিভাজন ভাঙবে। গড়বে উদার সম্প্রীতির সহিষ্ণু সমাজ”।

ভোর সোয়া ৬টায় রমনা বটমূলে ভৈরবী রাগ আলাপের মাধ্যমে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়।

জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে।

অনুষ্ঠান শেষ করার আগে ‘নববর্ষের কথন’ বিষয়ে বক্তব্য দেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি।

তিনি বলেন, “মুক্তির অন্বেষায়, দীর্ঘ বন্ধুর পথপরিক্রমায় অর্ধশতবর্ষ পূর্বে, বিপুল আত্মদানের বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই যাত্রাপথের নিদর্শন ছড়িয়ে রয়েছে”।

“ইতিহাস লিপিবদ্ধ হয়েছে বাঙালির শিল্প, সাহিত্য, সংগীতসহ সব মাধ্যম ও বিভিন্ন স্থাপনায়। বাঙালির স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রামে অনন্য মাত্রা যুক্ত করেছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই অসাম্প্রদায়িক উৎসব, নতুন বাংলা বছরকে বরণ করার আয়োজন”।

বাঙালির মানবতার মুক্তির সাধনা স্বাধীন আপন দেশেও প্রত্যাশা ও আশাভঙ্গের নানা চড়াই-উতরাইয়ের দোলাচল প্রত্যক্ষ করেছে বলে উল্লেখ করেন সারওয়ার আলী।আলোকিত দেশ ও সমাজের স্বপ্ন দেখি, যে দেশের মানুষ সর্বজনের শান্তি-স্বস্তি-নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ধর্ম-জাতি-বিত্তের বিভাজন ভাঙবে। গড়বে উদার সম্প্রীতির সহিষ্ণু সমাজ”।

ভোর সোয়া ৬টায় রমনা বটমূলে ভৈরবী রাগ আলাপের মাধ্যমে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়।

জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে।

অনুষ্ঠান শেষ করার আগে ‘নববর্ষের কথন’ বিষয়ে বক্তব্য দেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি।

তিনি বলেন, “মুক্তির অন্বেষায়, দীর্ঘ বন্ধুর পথপরিক্রমায় অর্ধশতবর্ষ পূর্বে, বিপুল আত্মদানের বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই যাত্রাপথের নিদর্শন ছড়িয়ে রয়েছে”।

“ইতিহাস লিপিবদ্ধ হয়েছে বাঙালির শিল্প, সাহিত্য, সংগীতসহ সব মাধ্যম ও বিভিন্ন স্থাপনায়। বাঙালির স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রামে অনন্য মাত্রা যুক্ত করেছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই অসাম্প্রদায়িক উৎসব, নতুন বাংলা বছরকে বরণ করার আয়োজন”।

বাঙালির মানবতার মুক্তির সাধনা স্বাধীন আপন দেশেও প্রত্যাশা ও আশাভঙ্গের নানা চড়াই-উতরাইয়ের দোলাচল প্রত্যক্ষ করেছে বলে উল্লেখ করেন সারওয়ার আলী।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

সর্বশেষ সংবাদ