ইউকে শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
হেডলাইন

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে ভারত: জয়শঙ্কর

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :সংখ্যালঘুসহ বাংলাদেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেশটির সরকারের বলে মন্তব্য করে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সংশ্লিষ্ট পরিস্থিতির ওপর গভীরভাবে নজর রাখছে ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন।

সম্প্রতি বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার অভিযোগ এনে ভারতের লোকসভায় করা পাঁচটি প্রশ্নের লিখিত জবাবে এসব কথা বলেন এস জয়শঙ্কর। শুক্রবার ওই প্রশ্নোত্তরগুলো প্রকাশ করেছে লোকসভা।
প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশজুড়ে চলতি বছরের আগস্টসহ বিভিন্ন সময়ে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুর ওপর সহিংসতার খবর দেখেছে ভারত সরকার। তাদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সহিংসতা চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে। সংখ্যালঘুদের মন্দির ও ধর্মীয় স্থানগুলোতেও হামলার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাগুলো গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে ভারত। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের কাছে উদ্বেগ জানানো হয়েছে।

চালতি বছর শারদীয় দুর্গোৎসবের সময় বাংলাদেশে বিভিন্ন মন্দির ও পূজামণ্ডপে হামলার খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢাকার তাঁতীবাজারে পূজামণ্ডপে হামলা এবং সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে চুরির বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত সরকার। এসব ঘটনার পর বিশেষ নিরাপত্তার নির্দেশ দিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব উদ্‌যাপন নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছিল।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

  • চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ  গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ।  সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে।  দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি।  লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
    চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
  • ‘সব দোষ পাকিস্তানিদের’
  • মানবাকৃতিতে জে-১০সি বানিয়ে পাকিস্তানের বাহিনীকে শ্রদ্ধা
  • ‘সুপার পাওয়ার’ ভারতের অহংকার চূর্ণ করেছে পাকিস্তান
  • ভারত যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি রক্ষা নাও করতে পারে : বিলাওয়াল
  • পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ১৮ মে পর্যন্ত, এরপর?
  • সর্বশেষ সংবাদ