ইউকে শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
হেডলাইন

সার্বিয়ায় রেলস্টেশনের ছাউনি ধসে নিহত ১৪

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :সার্বিয়ার উত্তরাঞ্চলের একটি রেলস্টেশনের ছাউনি ধসে পড়ে ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুইজন। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সার্বিয়ার সংবাদমাধ্যম ‘আরটিএ’-এর বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম এই খবর দিয়েছে।

সার্বিয়ার স্বরাষ্টমন্ত্রী আইভিকা ডেসিক জানিয়েছেন, গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় দুপুরে দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর নভি সাদ-এর একটি রেল স্টেশনের ছাউনি আকস্মিকভাবে ধসে পড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

তিনি বলেছেন, ধংসস্তুপের নিচে চাপা পড়েছে আরও দুইজন। তাদের উদ্ধারে ৮০ জনেরও বেশি দমকল কর্মী এবং উদ্ধারকারী দল অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে উদ্ধারের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্টেশনের ছাউনির নিচে ট্রেনের অপেক্ষায় অনেক লোক অবস্থান করছিলেন। আরটিএস জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি বুলডোজার ধংসাবশেষ অপসারণ করে জীবিতদের উদ্ধারের চেষ্টা করছেন। নভিসাদের ব্লাড ট্রান্সফিউশন ইনস্টিটিউট স্থানীয় বাসিন্দাদেও জরুরি ভিত্তিতে রক্তদানের আহ্বান জানিয়েছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, তিন বছর ধরে মেরামতের পর চলতি বছরের জুলাইতে স্টেশনটি আবার চালু হয়।

সার্বিয়ার রেল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্টেশনের কিছু অংশের নির্মাণ কাজ এখনো চলছে। তবে ধসে পড়া যাত্রী ছাউনিটি মেরামতের অংশ ছিল না। তবে কী কারণে ছাউনি ধসে পড়েছে তা এখনো জানা যায়নি।

সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিলোস ভুসেভিক নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে বের করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আমরা দোষীদের খুঁজে বের করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

  • চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ  গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ।  সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে।  দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি।  লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
    চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
  • ‘সব দোষ পাকিস্তানিদের’
  • মানবাকৃতিতে জে-১০সি বানিয়ে পাকিস্তানের বাহিনীকে শ্রদ্ধা
  • ‘সুপার পাওয়ার’ ভারতের অহংকার চূর্ণ করেছে পাকিস্তান
  • ভারত যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি রক্ষা নাও করতে পারে : বিলাওয়াল
  • পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ১৮ মে পর্যন্ত, এরপর?
  • সর্বশেষ সংবাদ