ইউকে শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
হেডলাইন

ডেটিং অ্যাপে ইরানকে মার্কিন সেনাবাহিনীর হুমকি

ইউকে বাংলা অনলাইন ডেস্ক :ইরান ও তার প্রক্সিদের সতর্ক করে দিতে অভিনব উপায় বেছে নিয়েছে মার্কিন সেনাবাহিনী। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে না নিতে লেবাননজুড়ে মার্কিন সেনাবাহিনী জনপ্রিয় ডেটিং অ্যাপ টিন্ডারে বার্তা সম্প্রচার করা হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট।

আরবি ভাষায় ওই বার্তায় বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্রদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেবেন না। ইরান ও তার প্রক্সিদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের রক্ষা করবে বলেও ওই বার্তায় উল্লেখ করা হয়। এমন বার্তার সঙ্গে মার্কিন যুদ্ধবিমানের ছবিও জুড়ে দেয়া হয়।

ওই বিজ্ঞাপনের বিষয়ে অবগত একজন মার্কিন কর্মকর্তা ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, সেন্টকম এই বিজ্ঞাপন দিয়েছে। যদিও সেন্টকমের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে ডেটিং অ্যাপে বিজ্ঞাপন দিয়ে ইরান ও তার প্রক্সিদের হুমকি দেওয়ার বিষয়টি হজম হয়নি মার্কিন কর্মকর্তাদের।

ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, টিন্ডার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডেটিং অ্যাপ যুক্তরাষ্ট্রে। কিন্তু বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞ বলেছেন, এই প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন দিয়ে সতর্ক করা হলেও তা খুব বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাবে না। উল্টো মার্কিন সামরিক বাহিনীর এমন কর্মকাণ্ডকে স্বাভাবিক ভুল বা অসলতা হিসেবে বর্ণনা করেছেন তারা।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন :

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

  • চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে।  বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ  গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ।  সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে।  দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি।  লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
    চিকেনস নেকের কাছে সামরিক মহড়া করেছে ভারত। ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ এ মহড়া চালানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে। ‘তিস্তাপ্রহার’ নামে এ মহড়া চালানো হয়েছে। বিবিসি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে তিনদিন ধরে ০৮ থেকে ১০ মে তিনদিন এ মহড়া চালিয়েছে ভারত। ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই এ মহড়া চালানো হয়েছে। চিকেনস নেকের কাছে ভারতের সামরিক মহড়া ‘তিস্তা প্রহার’ উত্তেজনার মধ্যে ভারত-পাকিস্তানের বিরল পদক্ষেপ গৌহাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানান, তিস্তা প্রহার মহড়ায় নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর যুদ্ধ প্রস্তুতি কতটা তা প্রদর্শিত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি আরও দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে। এটি তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারের’ বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এতে আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করতে দেখা গেছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, ভারতের এ মহড়াকে ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ তিস্তার অববাহিকায় এ ধরনের মহড়া সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেবসরকারের মতে, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে একটা সূক্ষ প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে। এ ব্যাপারটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।
  • ‘সব দোষ পাকিস্তানিদের’
  • মানবাকৃতিতে জে-১০সি বানিয়ে পাকিস্তানের বাহিনীকে শ্রদ্ধা
  • ‘সুপার পাওয়ার’ ভারতের অহংকার চূর্ণ করেছে পাকিস্তান
  • ভারত যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি রক্ষা নাও করতে পারে : বিলাওয়াল
  • পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ১৮ মে পর্যন্ত, এরপর?
  • সর্বশেষ সংবাদ