সেন্ট মার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দা ও মার্টিন টিউলিপ রিসোর্টের মালিক মো. জোবায়ের রহমান জানান, সাগর উত্তাল রয়েছে। তবে ভাটা চলায় পানি উঠে আসছে না। বাতাসের গতিবেগ মোটামুটি ভালোই বোঝা যাচ্ছে। খুব বেশি মানুষ দ্বীপ ছেড়ে যাননি। নারী, শিশু ও প্রবীণদের দ্বীপ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বাকিরা দ্বীপেই রয়ে গেছেন। গতকাল সাইক্লোন শেল্টারে অবস্থানকারীদের স্থানীয় চেয়ারম্যান রান্না করে খাইয়েছেন। আজ এখনো পরিস্থিতি খারাপ না হওয়ায় সবাই তাদের নিজ নিজ বাড়িতে গিয়ে খাবার রান্না করে নিয়ে আসছেন। জোয়ার এলে পরিস্থিতি খারাপ হবে।
এর আগে দ্বীপে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত বহিরাগত লোকজনসহ তিন শতাধিক স্থানীয় বাসিন্দা গতকাল শুক্রবার সকালেই কাঠের ট্রলারে করে দ্বীপ ছাড়েন। এ ছাড়া টেকনাফে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে, আর সেন্ট মার্টিনে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। রবিবার ভোর থেকে সেন্ট মার্টিনের দ্বীপে বাতাসের গতিবেগ বেড়েছে। সঙ্গে পানির উচ্চতাও বৃদ্ধি পায়। বৃষ্টি ও বাতাস হচ্ছে সামান্য। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।










