ল্যানচেট’র প্রতিবেদনে বলা হয়, দ্বিতীয় দফার ফলাফলে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনটি’র ডোজ নেয়া ৫৬০ জন সুস্থ স্বেচ্ছাসেবীর এ সংক্রান্ত যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তা আশাব্যঞ্জক। এ ছাড়া এই ভ্যাকসিনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই বলেও এক রিভিউ-এ জানা গেছে।
দ্বিতীয় দফার ফলাফলে বলা হয়েছে, ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে তেমনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে ৫৬ থেকে ৬৯ এবং ৭০ বছরের বেশি বয়স্কদের মধ্যেও।
ইতোমধ্যে তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালের প্রাথমিক ফলে দেখা যাচ্ছে, ফাইজার-বায়োএনটেক, রাশয়ার স্পুটনিক এবং মডার্নার তৈরি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ৯০ এর বেশি। এর মধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকের তৈরি ভ্যাকসিনটি ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ৯৪ শতাংশ কার্যকর বলে জানানো হয়েছে।